তখন লকডাউন

হাইওয়ে গুলোতে বেশ একটু পর পর স্পীড ব্রেকার বসানো আছে। এই দেশে এটা আমরা দেখে অভ্যস্ত। এই স্পিডব্রেকার গুলোর সাথে একটা ঘটনা বেশ সংযুক্ত। যখনি কোন একটা সড়ক দূর্ঘটনা ঘটে, প্রশাসন বেশ দায়িত্বসহকারে সবার প্রথম সেখানে এক বা একাধিন স্পিডব্রেকার তৈরি করে। এতে হতহতের সাথে সম্পৃক্ত লোকজন এক ধরণের শান্তি পান। এটা বেশ প্রতিষ্ঠিত একটা পদ্ধতি। নিশ্চই কোন চিকন বুদ্ধির আমলা এটার প্রবর্তন করেছেন! ধন্য। মূল সমস্যা সমাধানের চেয়ে বরাবরেই আমরা এক ধরনের আই ওয়াশে বিশ্বাসি হয়ে উঠেছি। এটাই এই দেশের কালচার।

করোনা বিষয়ে ঠিক একই পদ্ধতি ব্যবহৃত হচ্ছে। যখনি কোথাও কেউ মারা যাচ্ছে বা আক্রান্ত হচ্ছে, সেখানে তখন লকডাউন। পাতলা পায়খানায় কাপড় ভিজে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করার ক্লাসিকাল জাতি আমরা। বাই বাই।

**//** ডেইলি স্টার, ঢাকা।

Related posts

প্যাঁচা এবং মঙ্গল শোভাযাত্রা

হ্যাপি নিউ ইয়ার ২০২২

সবকিছু ব্যাল্যান্স করা বেশ জরুরি