নানান ব্যস্ততায় আবিষ্কার করলাম একখানা পাঞ্জাবি খরিদ করতে ভুলে গিয়েছি। এখন মা’কে সাথে নিয়ে বেড় হচ্ছি টি-সার্ট গায়ে দিয়ে। বাইরের টা গোছানো গেল না। মনটাও বিষন্ন। একটা আইডিয়া মাথায় এসেছে।
যে প্রাণীগুলোকে নুসরাত হত্যার দায়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাদের কী মাত্র ১০ সেকেন্ডের জন্য একটা লাইটারের আগুন দিয়ে ধরে রাখা যায়? মাত্র দশ সেকেন্ড।
যতদূর পড়েছি, পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ঙ্কর কষ্ট হচ্ছে থার্ড ডিগ্রী বার্ণ। আমি অনেক কিছুরই পক্ষে না। কিন্তু কোনভাবে রাগ সামলাতে পারছি না। জীবন্ত একটা মানুষকে পুড়িয়ে মারার পরিকল্পনা করতে পারাটা আর যাই হোক সভ্য কোন বিষয় নয়। সমাজ বিজ্ঞানীরা হয়তো এটার ভালো ব্যাখ্যা দিতে পারবেন।
এইরকম মেজাজ নিয়ে কী আর উৎসব হয়! নতুন বছরের আগামী দিনগুলো হোক আনন্দের, সুখের। শুভ নববর্ষ।
Tag:
fire
-
আমাদের গ্রামে বেশ কিছু গরীব প্রতিবেশী ছিল। শৈশবে মনটা এখনকার মতো ক্লাসি ছিল না, তাই বেশীরভাগ খেলার সাথীই ছিল গরিবদের…
-
ছবিটা মগবাজার রেলওয়ের বস্তিতে আগুন লাগার পরে তুলেছিলাম। ২০১০ সালে।
-
I am very familiar with bricks field since I was a kid as it is my family business. I have…
-
প্রাইমারি স্কুলে পড়ার সময় আমাকে যেতে হতো রায়গঞ্জ বাজারের পাশ দিয়ে। বাজারের মোড়েই ছিল কামারখানা। স্কুল যাওয়ার সময় একবার এবং…