![](https://nirjhar.com/wp-content/uploads/2022/01/203791719_10158677285776501_3685557288893194256_n.jpg)
![](https://nirjhar.com/wp-content/uploads/2022/01/205603895_10158677285791501_6028168799042385405_n.jpg)
![](https://nirjhar.com/wp-content/uploads/2022/01/204053058_10158677285956501_6350357364314013500_n.jpg)
![](https://nirjhar.com/wp-content/uploads/2022/01/204077870_10158677286021501_7815671480960919459_n.jpg)
![](https://nirjhar.com/wp-content/uploads/2022/01/204389004_10158677586366501_410240918965150617_n.jpg)
লকডাউন শুরু হওয়ার পর থেকেই মা কুড়িগ্রামে। তখনো গ্রামে কোভিড উপদ্রপ নেই। কিন্তু এক বছর পর কুড়িগ্রাম আর নিরাপদ নয়। তাই গত শুক্রবার ১০ ঘন্টা গাড়ি চালিয়ে বড়িতে যখন পৌছলাম, তখন রাত প্রায় ১২টা। রাতে খেয়ে ঘুমাতে ঘুমাতে প্রায় রাত একটা। শনিবার সকাল ৬ টায় ঘুম ভেঙে রওনা হতে হতে ৮:১০ মিনিট। এর পরের টা ইতিহাস। ঢাকার বাসায় এসে পৌছলাম প্রায় রাত ১ টায়।
পুরো রাস্তায় জ্যাম। এবং সরল পথে ঢাকা ঢুকতেও পারি নাই। প্রায় ৪ ঘন্টা অপেক্ষা করে মানিকগঞ্জের রাস্তা ঘরে কেরানিগঞ্জ হয়ে বছিলা দিয়ে ঢাকায় ঢুকতে হয়েছিল। এত দীর্ঘ সময় ধরে গাড়ি চালানো হয় নাই পুরা জীবনে। বাড়ি থেকে শুরু করে ঢাকারা রাস্তা পর্যন্ত এই ছবিগুলো তুলেছিলাম।